ফুট ফাইবারের পরিচিত্তি
ফুট সেলুলোজিক ফাইবার। তবে তুলার তুলনায় ছুটে সেলুলোজের পরিমাণ কম। জুট ফাইবার কিছুটা শক্ত ও খসখসে। ফুট ফাইবার ছালজাতীয় ফাইবার ফুট ও জুটের তৈরি দ্রব্য সহজেই পচনশীল मय পাঁচ থেকে সাত মাসের মধ্যেই ইহা মাটির সাথে মিশে যায়। ফলে পরিবেশের কোনো ক্ষতি করে না। এ জন্য ফুটকে পরিবেশবন্ধু বলা হয়। জুট দেখতে সোনালি ও সাদা। কম স্থিতিস্থাপকসম্পন্ন। সহজেই রং করা যায়। কাগজ তৈরির মত হিসেবে সবুজ পাট ব্যবহার করা হয়।
ফাইবার শনাক্তকরণের উপকরণ
ক) অণুবীক্ষণ যন্ত্র।
খ) মোমবাতি ও ম্যাচ
গ) সালফিউরিক অ্যাসিড
ঘ) হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড
ঙ) টেস্ট টিউব
চ) পিপেট
শনাক্তকরণের ধাপ
ক) ভৌত পরীক্ষা
খ) রাসায়নিক পরীক্ষা
গ) আণুবীক্ষণিক পরীক্ষা।
ক) ভৌত পরীক্ষা :
ভৌত পরীক্ষায় কোনো সगाরে প্রয়োজन না। আর এই ভৌত পরীক্ষা নিম্নলিখিতভাবে ভাগ করা যায়।
(১) স্পর্শ পরীক্ষা
(২) আগুনে পুড়ে পরীক্ষা।
১) স্পর্শ পরীক্ষা :
স্পর্শ পরীক্ষা সাধারণত অভিজ্ঞতা ও দক্ষতার উপর নির্ভর করে। জুট- গরম, স্মিতিস্থাপক ও কর্কশ।
২) আগুনে পুড়ে পরীক্ষা :
বিভিন্ন টেক্সটাইল ফাইবারের গঠনগত উপাদানের কারণে আগুনে পোড়ার পর ফাইবারের আচরণও ভিন্ন ভিন্ন পরিলক্ষিত হয়। ফলে উক্ত আচরণ শনাক্ত করে ফাইবারকে চেনা যায়।
জুট-
আগুনে সহজেই পুড়ে যায়।
হলুদ শিখাসহ তাড়াতাড়ি পুড়ে যায়।
হালকা ধূসর ছাই পাওয়া যায় ।
খ) রাসায়নিক পরীক্ষা :
সাধারণত দুইটি রাসায়নিক পরীক্ষার মাধ্যমে ফাইবার শনাক্তকরণ করা হয়।
১) স্টোইন টেস্ট
২) সলভেন্ট টেস্ট
গ) অণুবীক্ষণিক পরীক্ষা :
অণুবীক্ষণের নিচে জুট আঁশ ধরে নিম্নলিখিত অবস্থা দৃষ্টিগোচর হয়।
ফলাফল :
মন্তব্য :
আরও দেখুন...